পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্ম্মাবলম্বী চিরস্মরণীয় সাধক ও মহাপুরুষগণের মধ্যে ঠাকুর ব্রজানন্দের স্থান একটু স্বতন্ত্র । কারণ তিনি সাধক নহেন স্বয়ং স্বাধ্য উপাসক নহেন উপাস্য এবং কোন দেবতার আরাধনা করেন না।
“হরে ব্রজানন্দ হরে, হরে ব্রজানন্দ হরে, গৌর হরি বাসুদেব, রাম নারায়ণ হরে ।।” – এই নাম আমি গোলক থেকে এনেছি । এই নামের মধ্যেই আমার পরিচয় । সত্যযুগে আমি নারায়ণরূপে, ত্রেতাযুগে রামরূপে, দ্বাপরযুগে কৃষ্ণরূপে ও কলিযুগে গৌরহরিরূপে । এখন ঘোর কলিতে পাপী উদ্ধারী ব্রজানন্দ রূপে ।
ভগবান ব্রজানন্দের সং ক্ষিপ্ত জীবনী
ভগবান ব্রজানন্দের জন্ম ভারত বষ্যের কৌনজে বর্তমান কনাটক রাজ্যে এক উচ্চ বংশীয় ব্রাহ্মণ বংশে । তিঁনি মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলেন শিবোহহম্ শিবোহহম্ ধবনি মুখে নিয়ে । আবির্ভাব ১৭১৯ খ্রিঃ মাঘীপূর্নিমাতে এবং তিরোধাব ১৯৭৯খ্রিঃ মাঘীপূর্নিমাতে । বিকশিত হন বাংলাদেশের ঢাকার তৎকালিন রমনার শিববাড়িতে বর্তমান শাহবাগে যা তখন জঙ্গল ছিলো যেখানে বাস করত বাঘ, বিষধরসাপ, বিচ্ছু সহ নানা ধরনের পশু পাখিরা ।